সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম
মামুনুর রশীদ শুনানি শেষে রিমান্ডের এ আদেশ
দেন।
অন্য আসামিরা হলেন- আব্দুল
খালেক টিপু, সৌরভ রাসেল, দিল গনি, শহিদুল ইসলাম, মোশারফ, আবুল কাশেম ও ওয়াহিদ।
গত ৫ জানুয়ারি মামলার
তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার এসআই মো. আব্দুল্লাহ আসামিদের ১০ দিনের জন্য হেফাজতে
চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিলেন।
ওই দিন আদালত রিমান্ড
শুনানির দিন সোমবার দিন ঠিক করে দিয়ে আসামিদের কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।
আদালতে আসামিদের পক্ষে
মোসলেহ উদ্দিন জসিমসহ কয়েকজন আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। তবে বিচারক
তা নাকচ করে দেন।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয়
প্রেস ক্লাবের সামনে ছাত্রদলকে সমাবেশ করতে পুলিশ বাধা দেয়। এতে সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের
সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বাঁধে।
এ ঘটনায় শাহবাগ থানার
এসআই পলাশ সাহা বাদী হয়ে ৪৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ২৫০
জনকে আসামি করা হয়।
মামলার পর ১৩ জনকে গ্রেপ্তার
করে ৫ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। তারা হলেন- মঞ্জুরুল আলম রিয়াদ, আতাউর রহমান, মাসুদ
রানা, শফিকুল ইসলাম, শাহীরাজ, আহসান হাবীব ভূঁইয়া রাজু, কবির হোসেন, মনোয়ার ইসলাম,
আরিফুল হক, আনিসুর রহমান খন্দকার অনিক, আবু হায়াৎ মো. জুলফিকার, আতিক মোরশেদ ও রমজান
আহমেদ তপন।
এরপর মজনুসহ আটজনকে গত
৪ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয়। যুবদল নেতাদের দাবি, মজনু সংঘর্ষের দিন ঢাকায়ই ছিলেন না,
তিনি ফেনীতে ছিলেন।