খিজির হায়াত বলেন, সোমবার বিকাল ৫টার দিকে তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ছিলেন।
“সে সময় হঠাৎ করেই কাদের মির্জা ও তার ছোট ভাই শাহাদাত হোসেনসহ বেশ কয়েকজন এসে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেন। একপর্যায়ে আমার পাঞ্জাবি টেনে ছিঁড়ে ফেলেন কাদের মির্জা। আমাকে বসুরহাট বাজারে আসতে নিষেধ করেন মির্জা।”
তবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই কাদের মির্জা মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
পাল্টা অভিযোগের তিনি বলেছেন, “খিজির হায়াত খানের লোকজন বসুরহাট বাজারের ব্যবসায়ীদের ওপর হামলা চালিয়েছে। তারা মুজিব শতবর্ষ উদযাপন মঞ্চ ভাঙচুর করে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি খারাপ দেখে আমি উত্তেজিত জনতার হাত থেকে খিজির হায়াত খানকে রক্ষা করেছি।”
খিজির হায়াত ভাঙচুরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি থানায় মৌখিকভাবে মারধরের অভিযোগ দিয়েছেন বলে জানান। তবে পুলিশ বলেছে, তেমন কোনো অভিযোগ তারা পায়নি।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহিদুল হক রনি বলেন, “এখনও থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলতে থাকায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বসুরহাটে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।”