সামিউল
আলম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এ জেলার ১৩ উপজেলায় ২৩০টি ইটভাটা রয়েছে। তার
মধ্যে ৪২টির পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র আছে। অন্য ১৮৮টির নেই।”
তাদের
বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, “গত বছর অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালানো
হয়। ইট প্রস্তুত ও ভাটা নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৫টি ভাটামালিককে ৫৫ লাখ টাকা জরিমানা করা
হয়। পরিবেশ দূষণকারী সনাতন পদ্ধতির ২০টি ভাটা ভেঙে দেওয়া হয়।
“অভিযানের
মধ্যেই অন্যান্য ভাটায় ইট প্রস্তুত করতে থাকেন মালিকরা। এখন যেহেতু ভাটায় আগুন দেওয়া
হয়েছে এবং এক্ষেত্রে প্রচুর বিনিয়োগ করা হয়েছে, সে কারণে মানবিক দিক বিবেচনায় এই মুহূর্তে
অভিযান বন্ধ রাখা হয়েছে।”
এবার
ইট তৈরির আগেই জেলার অবৈধ সব ইটভাটা বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।