বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়
সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়।
সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো
হয়, বৈঠকে মোংলা ও পায়রা বন্দরের সবচেয়ে অনুকূল সম্ভাবনা কী কী রয়েছে তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ
করে একটি পরিকল্পনা তৈরির সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া দুবলার চরে বালু ফেলে চরটি সম্প্রসারণ
করা যায় কিনা তার সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের সুপারিশ করা হয়।
চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়র বন্দরের মৌলিক গঠন,
নীতিমালা ও সুযোগ-সুবিধা একই ধরনের রাখার জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া দুর্যোগকালীন বন্দরগুলোর চাহিদার প্রেক্ষিতে
ব্যবহারের জন্য মূল্য-উপযোগিতা বিশ্লেষণ করে হোভারক্রাফট কেনার বিষয়ে আগের সুপারিশ
আবারও পুর্নব্যক্ত করা হয়।
চট্টগ্রাম ও পায়রা বন্দরের আশপাশে লোকালয় থাকায়
বিস্ফোরক উপাদানগুলো আশপাশে কোনো উপযুক্ত চরে সংরক্ষণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য বৈঠকে
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম বীরউত্তমের সভাপতিত্বে
বৈঠকে কমিটির সদস্য শাজাহান খান, মজাহারুল হক প্রধান, রনজিত কুমার রায়,
মো. আছলাম হোসেন সওদাগর এবং এস এম শাহজাদা অংশ নেন।