তিনি বলেন, “এ বছর গতবারের
তুলনায় উৎপাদন ভাল হয়েছে। চাষিরা যদি এক লাখ টাকা মণ দরেও পেঁয়াজবীজ বেচতে পারেন তাহলে
আড়াই শ কোটি টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। তবে গত বছর তারা প্রতি মণ বীজ দুই লাখ টাকার
বেশি দরে বিক্রয় করতে পেরেছেন।

“এই বীজ উৎপাদন করে চাষিরা
অধিক মুনাফা করেন বলে একে কালো সোনা হিসেবে অভিহিত করা হয়।”
পেঁয়াজের বীজ নিয়ে এবার অধিক
লাভে আশা দেখছেন চাষিরা।

সদর উপজেলার অম্বিকারপুর
ইউনিয়নের গোবিন্দুপুরের লাভলি জানান, এক যুগ ধরে তারা পেঁয়াজবীজ চাষ করছেন। শুরুতে
ছিল দুই বিঘায়। বর্তমানে আছে প্রায় ৩০ বিঘা।

“গত মৌসুমে ২০ বিঘা জমিতে চাষ
করে কোটি টাকার মত আয় হয়েছে। এবার আবহাওয়া ঠিক থাকলে দুই কোটি টাকার বীজ বিক্রি
করতে পারব আশা করি।”