শনিবার বিকেল
পৌনে ৫টার দিকে নগরীর মুজগুন্নী নেছারিয়া মাদ্রাসার পাশে ওই গুদামে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
স্থানীয় লোকজনের
সহায়তায় নগরীর বয়রা ও খালিশপুরের ছয়টি ইউনিট প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে
আনেন।
বয়রা ফায়ার সার্ভিসের
সিনিয়র স্টেশন কর্মকর্তা মো. সাইদুজ্জামান বলেন, বয়রা স্টেশনের চারটি এবং খালিশপুরের
দুটি ইউনিট এক সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
“স্থানীয় লোকজন
আমাদের ব্যাপক সহায়তা করেছেন।”
খুলনা ফায়ার সার্ভিস
অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক আকরাম হোসেন জানান, বিকেল পৌনে ৫টার দিকে খবর পেয়ে
ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ওই এলাকায় ছুটে যান।
“কীভাবে আগুন
লেগেছে তা তদন্ত না করে বলা যাবে না।”
খালিশপুর থানার
ওসি মোস্তাক আহমেদ বলেন, অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে জুতার গুদামের ব্যাপক
ক্ষতি হয়েছে।
বাটার সেলস ম্যানেজার
শেখ মিরাজ হোসেন বলেন, মার্কেটিংয়ের কাজে আমি বাইরে ছিলাম। ডিপো ম্যানেজার মোবাইল ফোন
করে ডিপোতে আগুন লাগার কথা জানান।
“এসে দেখি অন্তত
চার থেকে পাঁচ কোটি টাকার জুতা পুড়ে শেষ “
আগামী ঈদ উপলক্ষে
নতুন মডেলের বিপুল পরিমাণ জুতা এ ডিপোতে আনা হয়েছিল বলে জানান তিনি।