ক্যাটাগরি

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় চাই যৌথ প্রচেষ্টা: স্পিকার

স্বাধীনতার
সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে শুক্রবার রাতে বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার আয়োজিত
গ্লোবাল ইয়ুথ ক্লাইমেট সামিট-২০২১ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ
কথা বলেন তিনি।

সংসদ সচিবালয়ের এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার আয়োজিত এই সামিটে
ছয়টি মহাদেশের ১৩ থেকে ২৪ বছর বয়সী পাঁচশ তরুণ বিশ্বব্যাপী জলবায়ু বিপর্যয়
এড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

স্পিকার বলেন, “বাসযোগ্য
একটি পৃথিবী গড়ে তুলতে জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলা জরুরি। তাই গাছ লাগিয়ে, কার্বন
নিঃসরণ কমিয়ে জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলা করে পৃথিবী রক্ষা করতে হবে- এটাই আমাদের
প্রত্যাশা।” 

বাংলাদেশ ইয়ুথ
লিডারশিপ সেন্টারের  গভর্নিং বোর্ড মেম্বার
ফারজানা কাশফির সঞ্চালনায় সামিটের প্রধান উপদেষ্টা ডার্বি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম
উপাচার্য ক্রিস্টোফার বল অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।

স্বাধীনতার ৫০ বছর
পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে বিভিন্ন মহাদেশের তরুণদের একত্রিত করে তাদের মধ্যে নেতৃত্ব
দেওয়ার দক্ষতা তৈরি এবং প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও সরঞ্জাম সরবরাহের মাধ্যমে জলবায়ুর বিরূপ
প্রভাব মোকাবেলায় যোগ্য করে গড়ে তুলতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য বাংলাদেশ
ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টারকে ধন্যবাদ জানান স্পিকার।

তিনি বলেন, জলবায়ুর
বিরূপ প্রভাব নিরুপক সূচক-২০১৯ অনুযায়ী ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর ভেতরে বাংলাদেশের
অবস্থান সপ্তম। এই ঝুঁকি মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডেল্টা প্ল্যান-২১০০
গ্রহণ করেছেন। ঝুঁকিতে থাকা ৪৮টি দেশের সমন্বয়ে গঠিত ফোরামের বর্তমান সভাপতিও
তিনি।

“শেখ হাসিনা গৃহীত
পদক্ষেপ অনুযায়ী বাংলাদেশ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় কাজ করে যাচ্ছে। এ
প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার আয়োজিত সামিটে উপস্থাপিত নতুন ও
উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা অনুপ্রেরণামূলক এবং প্রশংসনীয়। ”

অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ
ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টারের সভাপতি ইজাজ আহমেদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।