আগামী ১ এপ্রিল শুরু হয়ে বাংলাদেশ গেমস শেষ হবে ১০ এপ্রিল। আটটি বিভাগীয় ভেন্যুতে ৩১টি ডিসিপ্লিনে পাঁচ হাজার ৩৪১ জন অ্যাথলেট অংশ নিবে।
বিওএ ভবনে রোববারের সভায় মশাল বাহকদের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। ৩০ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া থেকে শুরু হবে মশাল যাত্রা; বিওএ সভাপতি, গেমসের নির্বাহী চেয়ারম্যান ও সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ মশাল প্রজ্জলন করে তুলে দিবেন বিওএ মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজার হাতে।
এরপর মশাল নিয়ে ঢাকার পথে যাত্রা শুরু করবেন সাবেক চার কৃতি অ্যাথলেট ইলিয়াস হোসেন (ফুটবল) মিলজার হোসেন (অ্যাথলেটিকস), জেসমিন খান পপি (ভলিবল) ও আতিকুর রহমান (শূটিং)। এ চারজন টুঙ্গীপাড়া থেকে মশালটি বহন করে ঘুনা পাড়া পর্যন্ত এসে তুলে দেবেন খায়রুজ্জামান (হ্যান্ডবল) ও শাহজাহান আলী রনির (সুইমিং) হাতে।
এরপর মশাল উঠবে মেজবাহ উদ্দিন (উশু) ও মিজানুর রহমানের (তায়কোয়ানদো) হাতে। এ জুটির হাত ঘুরে পাবেন ইমদাদুল হক মিলন (আর্চারি) ও ইতি খাতুন (উশু)। মোকসেদপুর থেকে ডালিয়া আক্তার(হ্যান্ডবল) ও মিথুন সরকার (বাস্কেটবল) মশালটি নিয়ে তুলে দিবেন শাহনাজ পারভিন মালেকা (কাবাডি) ও জ উ প্রু’কে (কারাতে) ।
এরপর ফরহাদ জেসমিন লিটি (অ্যাথলেটিকস) ও মাহবুব বিল্লাহর (টেবিল টেনিস) হাত ঘুরে মাওয়া ঘাট থেকে মশাল নিবেন শেখ মোহাম্মদ আসলাম (ফুটবল) ও গাজী আশরাফ হোসেন লিপু (ক্রিকেট)।
সব শেষ আসলাম-লিপুর কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে মশাল গ্রহণ করবেন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এশিয়ান ট্যুরের শিরোপা জেতা গলফার সিদ্দিকুর রহমান (গলফ) ও ২০১৬ এএস গেমসে দুটি সোনা জেতা মাহফুজা খাতুন শিলা (সুইমিং)। ১ এপ্রিলে এ দুজনই বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে মূল মশালটি প্রজ্জ্বলন করবেন।