‘সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজদের
কারণে’ বিপাকে আছেন জানিয়ে রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এদাবি
জানান তারা।
সভায় বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী
সমিতির মহাসচিব ও ঢাকা মেট্রোপলিটন মাংস ব্যবসায়ী সমিতির উপদেষ্টা রবিউল আলম বলেন,
ঢাকার চারপাশে টঙ্গী, ডেমরা, পোস্তগোলায় একটি করে গরুর হাট ও জবাইখানা নির্মাণ করতে
হবে।
বর্তমানে ঢাকায় স্থায়ী
পশুর হাট শুধু রয়েছে গাবতলীতে।
রবিউল বলেন, “ঢাকায় একটি
মাত্র গরুর হাট হওয়ায় মাস্তানমুক্ত করা যাচ্ছে না। সিন্ডিকেট ভাঙা যাচ্ছে না। সরকারকে
ওরা জিম্মি করে রাখছে। যার ফলে মাংস ব্যবসায়ীরা বিপাকে আছে।”
জবাইখানার অভাবে শত শত
কোটির টাকার রপ্তানিযোগ্য পশুর বর্জ্য বিনষ্ট হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।
ভারত থেকে পশু ও মাংস আসা
বন্ধ করার দাবিও জানান তিনি।
বাংলাদেশ হালাল মিট ইমপোর্টার্স
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামিম আহমেদ বলেন, “ভারত পশু ও মাংস পাচার করে ৫০ থেকে ৬০ হাজার
কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে।
“আমাদের চর ও বনাঞ্চলে
২০ হাজার কোটি টাকার কৃষিঋণের মাধ্যমে পশু পালনের আওতায় আনতে পারলে এক লাখ কোটি টাকার
বৈদেশিক মুদ্রা আয় সম্ভব হবে।”
বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স
অ্যাসোসিয়েশনের নেতারাও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।