রোববার দুপুরে তদন্ত কমিটির প্রধান
ইউজিসির সিনিয়র সহকারী সচিব অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ এবং দুই সদস্য জামাল উদ্দিন
ও অধ্যাপক ড. আবু তাহের ক্যাম্পাসে যান।
পরে সেখানে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত
কমিটির প্রধান ড. বিশ্বজিৎ চন্দ জানান, সব বিষয়কেই গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হবে।
এর আগে, ইউজিসির তদন্ত কমিটির পক্ষ থেকে
এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত শিক্ষকের কাছে চিঠি দিয়ে উপাচার্যের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রমাণসহ
সাক্ষীদের উপস্থিত থাকতে অনুরোধ জানানো হয়।
এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একটি পক্ষ
উপাচার্যের দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছেন।
২০১৯ সালে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে পাঠানো
উপাচার্যের বিরুদ্ধে তোলা ৪৫টি অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, ক্যাম্পাসে ধারাবাহিক অনুপস্থিত
থাকা, ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া, ইউজিসির নির্দেশনা অমান্য করে
জনবল নিয়োগ, শিক্ষক ও জনবল নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়ম, নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি হয়েও অনুপস্থিতি
থাকা, ইচ্ছেমত পদোন্নতি, আইন লঙ্ঘন করে একাডেমিক প্রশাসনিক পদ দখল এবং ক্রয় প্রক্রিয়ায়
নীতিমালা লঙ্ঘন।