সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তার এ মন্তব্য আসে।
ফখরুল বলেন, “আমরা বার বর বলছি, জামুকার (জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল) কোনো এখতিয়ার নেই এ বিষয়ে (জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব বাতিল) সিদ্ধান্ত নেওয়ার। আর সরকার যদি এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে চরম বিশ্বাসঘাতকতা হবে স্বাধীনতা যুদ্ধের সঙ্গে।”
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে বিএনপির জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, “এই সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস ও তথ্য তুলে ধরছি। তাতে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, যারা এখন সরকারে আছেন, আওয়ামী লীগ, তারা নানাভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। তারা প্রতিক্রিয়া দেখাতে গিয়ে আবার ইতিহাসকে খণ্ডিত করছে।”
এই বিএনপি নেতার ভাষায়, “জিয়াউর রহমান, তার পরিবার ও বিএনপিকে আওয়ামী লীগ ভয় পায়, কারণ তারা দুর্বল।”
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপির স্বরচিত কবিতা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা কমিটির উদ্যোগে এই সংবাদ সম্মেলন হয়।
বিএনপির জাতীয় উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব আবদুস সালামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বরচিত কবিতা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা কমিটির কর্মসূচি তুলে ধরেন কমিটির সদস্য সচিব আবদুল হাই শিকদার।
কমিটির সদস্য মজিবুর রহমান সারোয়ার, নজরুল ইসলাম মনজু, ফরিদা ইয়াসমীন, রিয়াজ উদ্দিন নসু, শায়রুল কবির খান, শাহজাহান সম্রাট, রিটা আলী, মনিরুজ্জামান মনির, এনামুল হক জুয়েল, মিজানুর রহমান, রফিক লিটন, আরিফুর রহমান মোল্লা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।