প্রথম প্রহরে কেক কাটা ও দোয়া-মাহফিল,
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা, আনন্দ শোভযাত্রা, শিশু সমাবেশ, আলোচনাসভা,
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, তথ্যচিত্র প্রদর্শনী,
চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতার পুরস্কার
বিতরণসহ নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিনটি উদযাপন করা
হয়।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম প্রতিনিধিদের
পাঠানো খবর:
নেত্রকোণা
সকালে শহরের মোক্তারপাড়া
মুক্তমঞ্চে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে
ম্রদ্ধা জানান
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান
খসরু, জেলা
প্রশাসক কাজি
মো. আব্দুর
রহমান, জেলা
পরিষদ চেয়ারম্যান
প্রশান্ত রায়,
পুলিশ সুপার
আকবর আলী
মুনসী, নেত্রকোণা
পৌরসভার চেয়ারম্যান
নজরুল ইসলাম
খান, আওয়ামী
লীগ, সেক্টর
কমান্ডারস ফোরাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ সামাজিক,
সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ।
টাঙ্গাইল
বর্ণাঢ্য আয়োজন ও
নানা কর্মসূচির
মধ্য দিয়ে
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে শহীদ সালাহউদ্দিন সেনানিবাসে
দিনটি উদযাপন করা হয়েছে। সকালে সেনাবাহিনীর বিভাগীয়
সদরের প্রশিক্ষণ
মাঠ থেকে
একটি বর্ণাঢ্য
শোভাযাত্রা বের হয়। পরে ঘাটাইল এরিয়া কমান্ডার
ও ১৯
পদাতিক ডিভিশনের
জিওসি মেজর
জেনারেল সৈয়দ
তারেক বক্তব্য
দেন।
শেরপুর
সকাল ১০টায় শেরপুর
কালেক্টরেট প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা
জানান জাতীয় সংসদের হুইপ সংসদ
সদস্য আতিউর রহমান আতিক,
জেলা প্রশাসক
আনার কলি
মাহবুব, পুলিশ
সুপার হাসান
নাহিদ চৌধুরী,
পৌরসভার মেয়র
গোলাম মোহাম্মদ
কিবরিয়া লিটন।
এছাড়া জেলা আওয়ামী
লীগ, জেলা
মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক
সংগঠন ও
জেলার বিভিন্ন
দপ্তরের কর্মকর্তারা
পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান শেষে
বঙ্গবন্ধুর আত্মার শান্তি কামনা করে
মোনাজাত করা
হয়। সকাল সাড়ে
১০টায় জেলা
শিল্পকলা একাডেমিতে
আলোচনা সভা
অনুষ্ঠিত হয়।
সাভার
ঢাকার সাভারে জাতীয়
স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন
করেছেন মালদ্বীপের
প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহ। এ সময়
তিন সশস্ত্র বাহিনীর সুসজ্জিত একটি দল
তাকে সম্মান
প্রদর্শন করে। পরে তিনি স্মৃতিসৌধের
পরিদর্শন বইয়ে
স্বাক্ষর করে
সেখানে একটি
বকুল চারা
রোপণ করেন।
বাগেরহাট
সকাল সাড়ে ৭টায়
বাগেরহাট শহরের
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পাশে বঙ্গবন্ধুর
প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে দিনের শুভ সূচনা
করে জেলা
প্রশাসন। পরে জেলা
আওয়ামী লীগ,
যুবলীগ, ছাত্রলীগ,
মহিলা আওয়ামী
লীগ, শ্রমিক
লীগ, সেচ্ছাসেবক
লীগ ও
বাগেরহাট প্রেসক্লাবের
নেতারা একে
একে ফুল
দিয়ে শ্রদ্ধা
নিবেদন করেন। এছাড়া বিভিন্ন সরকারি
দপ্তর, সামাজিক
ও সাংস্কৃতিক
সংগঠনের নেতারা
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
জয়পুরহাট
ভোরে সূর্যোদয়ের সঙ্গে
সঙ্গে শহরের শহীদ ডা.
আবুল কাশেম
ময়দানে বঙ্গবন্ধুর
প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা
প্রশাসক শরীফুল
ইসলাম। পরে পুলিশ সুপার
মোহাম্মদ সালাম
কবির, জেলা
আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট,
সাধারণ সম্পাদক
জাকির হোসেনসহ
জেলা আওয়ামীলীগ,
যুবলীগ, ছাত্রলীগ মুক্তিযোদ্ধা
সংসদ, প্রেসক্লাবসহ
বিভিন্ন সামাজিক
ও সাংস্কৃতিক
সংগঠন । এছাড়া সব
সরকারি প্রতিষ্ঠানে
বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচার করা হয়।
মাগুরা
মাগুরা স্টেডিয়ামের সামনে
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও
দোয়া মাহফিলের
মধ্য দিয়ে
দিনটি উদযাপন করা হয়েছে। সকাল ৯টায় জেলা
প্রশাসক আশরাফুল
আলম ও
পুলিশ সুপার
জহিরুল ইসলাম
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অপর্ন করে
শ্রদ্ধা নিবেদন
করেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি
আব্দুল ফাত্তাহ,
সাধারণ সম্পাদক
জেলা পরিষদ
চেয়ারম্যান পংকজ কুণ্ডু, সহ-সভাপতি
সদর উপজেলা
পরিষদ চেয়ারম্যান আবু নাসির
বাবলু উপস্থিত
ছিলেন। এরপর জেলা
আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, যুবলীগ, স্বেচ্ছা
সেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, জেলা আইনজীবী
সমিতিসহ জেলার
সরকারি-বেসরকারি
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান
ও সংগঠনের
পক্ষ থেকে
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা
নিবেদন করা
হয়। পরে
বঙ্গবন্ধুর আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া
মাহফিল অষ্ঠিত
হয়।
পিরোজপুর
ভোরে শহরের বঙ্গবন্ধু
চত্ত্বরে বঙ্গবন্ধু
ম্যুরালে শ্রদ্ধাঞ্জলি
নিবেদন করেন
জেলা প্রশাসক
আবু আলী
মো. সাজ্জাদ
হোসেন, পুলিশ
সুপার হায়াতুল
ইসলাম খান,
জেলা পরিষদ,
জেলা আওয়ামী
লীগসহ স্থানীয় রাজনৈতিক, সামাজিক,
সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারীরা। সকাল ১০টায় জেলা
সার্কিট হাউস
মিলনায়তনে আলোচনা সভা হয়। টাউন
ক্লাব স্বাধীনতা
মঞ্চে সন্ধ্যায়
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
রংপুর
সকালে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে ফুল
দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি
প্রতিষ্ঠানের নেতাকর্মীরা। বিভাগীয় কমিশনার
আবদুল ওয়াহাব ভূঁঞা, জেলা প্রশাসক
আসিব আহসান,
জেলা আওয়ামী
লীগের সভাপতি
মমতাজ উদ্দিন
আহমেদ, সাধারণ
সম্পাদক রেজাউল
করিম রাজু
ছিলেন তাদের মধ্যে।
জেলার বিভিন্ন স্থানে
দিবসটি উপলক্ষে
আলোচনা সভা,
শিশু-কিশোরদের
বিভিন্ন প্রতিযোগিতাসহ
বিভিন্ন অনুষ্ঠানের
আয়োজন করা
হয়েছে। আওয়ামী লীগসহ
বিভিন্ন সরকারি,
বেসরকারি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো
নানান আয়োজনের
মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করছে।
নওগাঁ
সকাল ৯টায় শহরের
এটিএম মাঠে
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
নিবেদন করা
হয়। শুরুতেই ফুল
দিয়ে শ্রদ্ধা
জানান জেলার
ডিসি হারুন
অর রশিদ। পরে পুলিশ সুপার
আবদুল মান্নান
মিয়াসহ বিভিন্ন
সরকারি দপ্তরের
কর্মকর্তা ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ,সামাজিক-সাংস্কৃতিক
সংগঠনের পক্ষ
থেকে ফুল
দেওয়া হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের
কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা
উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুসহ
জাতীয় চার
নেতার প্রতিকৃতিতে
পুষ্পস্তবক অর্পণ, এক মিনিট নীরবতা
পালন ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে
দিবসটি উদযাপন
করা হয়।
ময়মনসিংহ
সকালে সার্কিট হাউজ
মাঠে বঙ্গবন্ধুর
প্রতিকৃতিতে প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা
নিবেদন করেন
সিটি মেয়র
ইকরামূল হক
টিটু। পরে বিভাগীয়
কমিশনার কামরুল
হাসান, রেঞ্জ
ডিআইজি হারুন
অর রশিদ,
জেলার ডিসি
এনামূল হক,
পুলিশ সুপার
আহমার উজ্জামানসহ
রাজনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক সংগঠনের
নেতারা।
যশোর
সকালে যশোর সেনানিবাসে
সামরিক কর্মকর্তা
ও বেসামরিক
ব্যক্তিবর্গের অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য শোভযাত্রা বের
করা হয়। সেটা সেনানিবাসের
বিজয় সরণি
থেকে আর্মি
স্টেডিয়ামে গিয়ে শেষ হয়।
শহরের বকুলতলায় বঙ্গবন্ধু
ম্যুরালে সকালে
শ্রদ্ধা নিবেদন
করেন যশোরের
ডিসি, পুলিশ
সুপারসহ বিভিন্ন
রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও
সরকারি-বেসরকারি
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের
নেতারা। এছাড়া
জেলা পরিষদের
উদ্যোগে জেলা
পরিষদ মিলনায়তনে
কেক কাটা
হয়। সদস্যদের সাথে
নিয়ে কেক
কাটেন চেয়ারম্যান
সাইফুজ্জামান পিকুল।
বেলা ১১টায় ডিসির
কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে শিশু একাডেমি
আয়োজিত চিত্রাঙ্কন
ও রচনা
প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রধান
অতিথি ছিলেন
ডিসি তমিজুল
ইসলাম খান।
জামালপুর
সকালে জেলা আওয়ামী
লীগের কার্যালয়ে
জাতীয় ও
দলীয় পতাকা
উত্তোলন শেষে
জাতির পিতার
প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে
জেলা পরিষদ
চত্বরে জাতির
পিতার প্রতিকৃতিতে
পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ডিসি মোর্শেদা
জামান, পুলিশ
সুপার
নাসির উদ্দিন আহমেদ, জেলা পরিষদের
চেয়ারম্যান ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী,
জামালপুর প্রেসক্লাবসহ সরকারি-বেসরকারি
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের
নেতারা।
জেলা পরিষদের উদ্যোগে
১০১ পাউন্ড
ওজনের কেক
কাটা হয়। পরে শিশুদের কেক
দেওয়া হয়। তাছাড়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে
ডিসির সম্মেলন
কক্ষে আলোচনা
সভা হয়।
রাজশাহী
শহরের কুমারপাড়ায় দলীয় কার্যালয়ে
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন
নগর আওয়ামী
লীগের সভাপতি
ও সিটি
মেয়র এএইচএম
খায়রুজ্জামান লিটনসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এরপর দলীয় কার্যালয়ে
বঙ্গবন্ধুর জীবনীর ওপর আলোচনা সভা
হয়। পরে সেখানে
দুস্থদের খাবার
দেন মেয়র
লিটন।
সকালে জেলা প্রশাসনের
উদ্যোগে শিল্পকলা
একাডেমিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ
করেন বিভাগীয়
কমিশনার হুমায়ুন
কবির, রাজশাহী
রেঞ্জের ডিআইজি
আব্দুল বাতেন,
রাজশাহী মেট্রোপলিটন
পুলিশের কমিশনার
আবু কালাম
সিদ্দিক, জেলা
প্রশাসক আব্দুল
জলিলসহ বিভিন্ন
সরকারি প্রতিষ্ঠানের
কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এরপর শিল্পকলা একাডেমি
মিলনায়তনে কেক কাটা, আলোচনা
সভা ও
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। তাছাড়া বঙ্গবন্ধুর ওপর
তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও নাটক মঞ্চস্থ
হয়।