শুক্রবার বিকালে সেগুনবাগিচা বিএমএ ভবনে জাতীয় গার্হস্থ্য নারী শ্রমিক
ইউনিয়নের ষষ্ঠ জাতীয় সম্মেলনে তিনি বলেন, “গৃহ শ্রমিকদের জন্য নীতিমালা করা হয়েছে।
আইনও করা হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এবং আমি থাকা অবস্থায় চেষ্টা করব।
চেষ্টা করার কারণ বলতে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গৃহ শ্রমিকদের নামটা ‘কেটে’
দেওয়া হয়েছে।
“শ্রম আইন সংশোধন করতে যে কমিটি করা হয়েছে, সেই সংশোধনের মধ্য দিয়ে কেটে
দেওয়া নামটা ওখানে প্রতিস্থাপন করা হবে।”
গৃহ শ্রমিকদের জাতীয় সম্মেলন উদ্বোধন করেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি
রাশেদ খান মেনন।
তিনি গৃহ শ্রমিকদের শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করার দাবির পাশাপাশি ২০১৫ সালে
করা গৃহ শ্রমিকদের নীতিমালা কার্যকারিতা চান।
মেনন বলেন, “করোনাভাইরাসকালে গৃহ শ্রমিকরা সর্বাপেক্ষা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও
সামান্য ত্রাণটুকুও মেলে নাই। মেস ও বাড়ি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এ সময় অনেক গৃহকর্মীকে
গ্রামে চলে যেতে হয়েছে।
“আইন থাকলে অথবা শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হলে গৃহ শ্রমিকদের পক্ষে সংগঠন
করা বা দাবি তোলা সহজ হবে।”
জাতীয় গার্হস্থ্য নারী শ্রমিক ইউনিয়নের উপদেষ্টা ও শ্রমিক নেতা আবুল
হোসাইন, মোস্তফা আলমগীর রতন, আইনজীবী জোবায়দা পারভিনসহ বর্তমান কমিটির সভাপতি ও সাধারণ
সম্পাদক তাদের দাবি তুলে ধরেন।