মঙ্গলবার বিকালে নগরীর বিবিরহাট কাঁচাবাজার, চকবাজার মাছবাজার, লালচান্দঁ
রোড, বিআরটিসি এলাকা পরিদর্শনকালে এই মন্তব্য করেন তিনি।
মেয়র রেজাউল বলেন, “চট্টগ্রাম নগরীর ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সুন্দর
পরিচ্ছন্ন আবাসযোগ্য নান্দনিক নগর হিসেবে গড়ে তুলতে হলে বিশাল অর্থ প্রয়োজন। বাস্তব
সত্য হচ্ছে সেই সক্ষমতা আমাদের নেই। তারপরও উন্নয়ন থেমে থাকতে পারে না। তাই সরকারের
মুখাপেক্ষী না হয়ে আমাদের নিজস্ব আয়বর্ধক প্রকল্প গ্রহণ করা আজ সময়ের দাবি।

“অতীতে আমাদের বেশ কিছু আয়বর্ধক প্রকল্প ছিল এবং এ থেকে সিটি কর্পোরেশনের
আয় ও সম্পদের ভাণ্ডার মজবুত হতো, কিন্তু সেই ধারাবাহিকতা আমরা ধরে রাখতে পারিনি। আমার
দায়িত্বপালনকালে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব আয়ের উৎসগুলোর পরিধি বাড়াব এবং রাজস্ব আদায়ের
প্রক্রিয়াকে সহজতর করব যাতে নগরবাসী কর প্রদানে উৎসাহিত হয়।”
মেয়র রেজাউল বলেন, “নগরীর সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে এবং নালা-নর্দমা-খাল
দখল করে যারা জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করছে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিসিসির ভারপ্রাপ্ত সচিব ও প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা
নজরুল ইসলাম, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল
ইসলাম মানিক, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জসিম উদ্দীন, বিপ্লব দাশ, এস্টেট অফিসার মো. কামরুল
ইসলাম চৌধুরী প্রমুখ।