আশুলিয়ার
জামগড়া এলাকা থেকে মঙ্গলবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে সিআইডি।
হাফিজুর রংপুরের কোতোয়ালীর একটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য
ইউনুস আলীর ছেলে।
বুধবার
সিআইডির মিডিয়া সেন্টারে রংপুর খুলনা বিভাগের উপমহাপরিদর্শক শেখ নাজমুল আলম এক
সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ছাত্রীটি
গত ৫ জানুয়ারি বিষপানে আত্মহত্যা করে।
“এই
ঘটনার কয়েকদিন পর বিভিন্ন গণমাধ্যমের বরাতে আমরা জানতে পারি, স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল
হওয়ার পর সে আত্মহত্যা করে।”
নাজমুল আলম
বলেন, “হাফিজুর মেয়েটিকে প্রেমের
ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করে ও তার সহযোগী বিপুল চন্দ্রকে (২৬) দিয়ে মুঠোফোনে ধর্ষণের ঘটনা ভিডিও করে।”
তিনি বলেন, “ভিডিওটি
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে একাধিকবার স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে হাফিজুর।”
ওই ছাত্রীর আত্মহত্যার
ঘটনায় কোতোয়ালী থানায় একটি অপমৃত্যুর
মামলা হয়। এরপর সিআইডি ঘটনাটি তদন্ত শুরু করে।
শেখ নাজমুল
আলম বলেন, সিআইডি ছায়া তদন্ত করে প্রধান আসামি হাফিজুরকে গ্রেপ্তার করার পর মামলাটিরও
তদন্তভার নিয়েছে।
মামলার আরেক বিপুল চন্দ্রকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানান সিআইডির অতিরিক্ত
পুলিশ সুপার মুক্তা ধর।