বুধবার বিকালে এ সংঘর্ষে আরও তিন জন আহতকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে
জানিয়েছেন এনায়েতপুর থানার ওসি আতাউর রহমান।
নিহত আব্দুল জলিল বেলকুচি উপজেলার আজুগরা গ্রামের আবু সাঈদ শেখের ছেলে।
তিনি তাঁত শ্রমিক ছিলেন।
ওসি আতাউর রহমান বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা কাজ করছি।
এনায়েতপুর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সৌদিয়া চাদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাশেদুল ইসলাম
সিরাজ বলেন, বুধবার সকালে বেতিল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে সম্মেলন শুরু হয়।
দুপুর ২টার দিকে প্রথম অধিবেশন শেষ হবার পর বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে দ্বিতীয়
অধিবেশনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। এ সময় সিরাজগঞ্জ ৫ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুর মমিন মন্ডল,
সাবেক মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের
নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
“বিকেল সোয়া ৫টার দিকে কেন্দ্রের বাইরে এমপির গ্রুপ এবং সাবেক মন্ত্রীর
গ্রুপের মাঝে ধাওয়া- পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে।”
এ সংঘর্ষে আব্দুর জলিল নামে এক তাঁত শ্রমিক নিহত হন। আরও তিনজন আহত হয়।
পরে পুলিশ এসে দুই গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।