টিএম প্রোডাকশন্সের উদ্যোগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সংগীত পরিচালক কৌশিক হোসেন তাপসের সংগীতায়োজনে এ পরিবেশনায় কণ্ঠ দিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট ৫০ শিল্পী।
জাতীয় সংসদ ভবন প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ঐতিহাসিক শিখা চিরন্তনে এর চিত্রায়ন হয়েছে।
আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেন, “আমাদের আইসিটি বিভাগের পরিকল্পনা ছিলো বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী ও স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তিকে স্মরনীয় করে রাখতে পঞ্চাশ জন শিল্পীর অংশগ্রহণে জাতীয় সংগীতটি নতুন করে তৈরি করার। যাতে মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন
“তাদের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে আমাদের জাতীয় সংগীতকে ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে আরও সুন্দর করে তুলে ধরতে পারি। আমাদের এ উদেশ্যকে সফল করার জন্য সকল শিল্পীকে ধন্যবাদও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।”
এ আয়োজনে মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীদের পাশাপাশি পরবর্তী প্রজন্মের শিল্পীরাও অংশ নিয়েছেন।
তারা হলেন- রফিকুল আলম, খুরশীদ আলম, ফকির আলমগীর, মাহমুদ সেলিম, হামিন আহমেদ, মাকসুদ,হাসান, এস আই টুটুল, সুজিত মুস্তাফা, বালাম, রবি চৌধুরী, মিজান, অর্ণব, মিলন মাহমুদ,আরিফিন রুমি, রাফা, অদিত, পারভেজ, মুন, শামিম, প্রিয়, হাসিব, এবিডি, পুলক।শাহিন সামাদ, ফাতেমা তুজ জোহরা, আবিদা সুলতানা, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা,শামা রহমান, ফাহমিদা নবী, দিলশাদ নাহার কাকলী, আঁখি আলমগীর, মেহরিন, রুমানা ইসলাম,তাশফি, লুইপা, দোলা, রেশমি, আনিকা, সিঁথি সাহা, সুনিধি নায়েক, টিনা রাসেল, অনিমা রায়, ঐশি, এলিটা, জুলি, আর্নিক, পুতুল, আয়শা মৌসুমী।
কৌশিক হোসেন তাপস বলেন,“স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এই বিশেষ ক্ষণে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের পক্ষ থেকে জাতীয় সংগীত নির্মাণের এ দায়িত্বভার পাওয়া আমার জন্য সর্বোচ্চ সম্মান ও গর্বের। এতজন গুণী শিল্পীর সম্মিলনে গানটির নির্মাণ নিঃসন্দেহে একটি ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা হয়ে থাকবে।”
স্বাধীনতা দিবসের প্রথম প্রহরে গানবাংলাসহ দেশের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল ও রেডিও স্টেশনে জাতীয় সংগীত প্রচার করা হবে।