সরেজমিনে সদর উপজেলার
হরিনা ফেরিঘাট
এলাকায় অনুসন্ধানে গিয়েও জাটকা
ধরতে দেখা গেছে।
হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী
এলাকার জেলে
সিরাজ মিজি
ও হারিস
গাজী বলেন,
সব জেলে নদীতে
না নামলেও
অনেকে নামছে। তারা সরকারি নিষেধাজ্ঞা মানছে না।
মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে মার্চ-এপ্রিল
দুই মাস মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী টহল দিলেও অনেকেই নদীতে
নেমে মাছ ধরছে।
সদর উপজেলার হরিণা
ফেরিঘাট এলকার
জামাল গাজী
ও ইছাক
মিয়া বলেন,
তারা অনেকে নিষেধাজ্ঞা মানলেও সবাই মানছে না।
অনেক জেলে
জাটকা ধরছে।
সীমিত জনবলের কারণে জেলেদের ঠেকানো
যাচ্ছে না বলে পুলিশ দাবি করেছে।
চাঁদপুর নৌপুলিশ সুপার মোহাম্মদ
কামরুজ্জামান বলেন, “আমরা সতর্ক দৃষ্টি
রেখেছি। আমরা যতক্ষণ
নদীতে থাকি,
ততক্ষণ জেলেরা
নদীতে নামে
না। আমাদের সীমিত
জনবল নিয়ে
এত বড়
নদী পাহারা
দেওয়া অত্যন্ত
কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তবু
আমরা রাত-দিন চেষ্টা
করে যাচ্ছি।”
তিনি বলেন, জাটকা
রক্ষায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী
বাহিনীর পাশাপাশি
জনপ্রতিনিধিদের এগিয়ে আসতে হবে। জনপ্রতিনিধিরা যদি
তাদের এলাকার
জেলেদের নিয়ন্ত্রণ
করতে পারেন
তাহলে এই
কার্যক্রমে সফলতা পাওয়া সহজ হবে।