বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকার
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রী শেরিংকে বিদায় জানান বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এ কে আব্দুল মোমেন।
বাংলাদেশের জোড়া উদযাপনে সঙ্গী হতে
মঙ্গলবার সকালে ঢাকায় পৌঁছান ভুটানের প্রধানমন্ত্রী। বিমানবন্দরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী
তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।
বিমানবন্দর থেকে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সরাসরি সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে তিনি ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে গিয়ে শ্রদ্ধা জানান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি।
ছবি: পিআইডি
একই দিকে বিকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এ কে আবদুল মোমেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সন্ধ্যায় হোটেল
সোনারগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আয়োজিত নৈশভোজে যোগ দেন লোটে শেরিং। সেখানে
তিনি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও উপভোগ করেন।
বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে
বৈঠকে মিলিত হন দুই দেশের সরকারপ্রধান। পরে বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের
সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী। বিকালে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বঙ্গবন্ধুর
জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আয়োজনে যোগ দেন তিনি।