প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, শুক্রবার সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্র (মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১) এ প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু এবং সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে এসব উপহার তুলে দেন।

প্রতিবছরের মতো এবারও স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারে ফল ও মিষ্টি পাঠিয়েছেন। ছবি: প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইংয়ের ফেইসবুক পেইজ থেকে
এই সময় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা প্রতিটি রাষ্ট্রীয় দিবস এবং উৎসবে তাদের স্মরণ করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
তাছাড়াও বীর মুক্তিযোদ্ধারা জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদও জানান।
নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে তারা জানান, এ অনুষ্ঠানগুলো আয়োজনের মধ্য দিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসী এই উদযাপনের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরেছে। শুধু তাই নয় স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে নতুন করে পরিচিতি পেয়েছে।

প্রতিবছরের মতো এবারও স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারে ফল ও মিষ্টি পাঠিয়েছেন। ছবি: প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইংয়ের ফেইসবুক পেইজ থেকে
মুক্তিযোদ্ধারা মনে করেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ একদিন জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত-সমৃদ্ধ এবং আত্মমর্যাদাশীল ‘সোনার বাংলাদেশ’ হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা প্রধানন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।