এই প্রতিবেদন লেখার
সময় ১০ ওভারে ৩ উইকেটে বাংলাদেশের স্কোর ৩২/৩। মোহাম্মদ মিঠুন ২ ও মুশফিকুর রহিম ১
রানে ব্যাট করছেন।
তিনটি উইকেটই নিয়েছেন
হেনরি। প্রথম ওভার মেডেন খেলার পর তৃতীয় ওভারে তার বলে খোঁচা মেরে কট বিহাইন্ড হয়ে
ফিরেন তামিম। পরের ওভারে পুল করার চেষ্টায় ফাইন লেগে ধরা পড়েন সৌম্য সরকার।
টেন্ট্র বোল্টকে
ফ্লিক করে বাউন্ডারিতে রানের খাতা খোলা লিটন দাস ছিলেন আত্মবিশ্বাসী। কিন্তু তিনিও
পারেননি ইনিংস বড় করতে। ফিরে যান বোল্টের দুর্দান্ত এক ক্যাচে।
হেনরিকে ঠিক মতো
পুল করতে পারেননি লিটন। ব্যাটের কানায় লেগে থার্ড ম্যানে যাওয়া ক্যাচ অনেকটা এগিয়ে
এসে ঝাঁপিয়ে মুঠোয় জমান বোল্ট। ২১ বলে তিন চারে ২১ রান করেন লিটন।
ইনিংস মেরামতের চেষ্টা
করছেন দুই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান মিঠুন ও মুশফিক।
এর আগে বোলিংয়ে শুরুটা
ভালো করে বাংলাদেশও। ৫৭ রানের মধ্যে ফিরিয়ে দেন মার্টিন গাপটিল, হেনরি নিকোলস ও রস
টেইলরকে। কিন্তু পরের বিবর্ণ বোলিং আর বাজে ফিল্ডিংয়ে হাত থেকে ছুটে যায় লাগাম। ডেভন
কনওয়ে ও ড্যারিল মিচেলের সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটে ৩১৮ রানের বড় সংগ্রহ গড়ে নিউ জিল্যান্ড।
১১০ বলে ১২৬ রানের
চমৎকার ইনিংস খেলেছেন কনওয়ে। ফিল্ডারদের ব্যর্থতায় তিনবার বেঁচে যাওয়া মিচেল ইনিংসের
শেষ বলে পৌঁছান সেঞ্চুরিতে। ৯২ বলে করেন ১০০ রান।
পঞ্চম উইকেটে বাংলাদেশের
বিপক্ষে নিউ জিল্যান্ডের সর্বোচ্চ ১৫৯ রানের জুটি গড়েন এই দুই জনে। তাদের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে
শেষ ১০ ওভারে ১০৭ রান তোলে স্বাগতিকরা।
সিরিজে প্রথমবার
মাঠে নামা রুবেল হোসেন ৭০ রানে নেন ৩ উইকেট। একটি করে উইকেট নেন সৌম্য সরকার, তাসকিন
আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।