বৃহস্পতিবার বিকালে
এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে স্রেডার সচিব নিয়াজ রহমান ও বিজিএমইএর সচিব আব্দুর রাজ্জাক
নিজেদের প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এতে সই করেন।
সমঝোতা স্মারকের
মাধ্যমে জ্বালানি দক্ষতা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি, সোলার রূপটপ প্রকল্প বাস্তবায়নে সহযোগিতা,
সবুজ অর্থায়নে সহযোগিতা এবং শিল্পের টেকসই অর্জনে যৌথভাবে সহযোগিতা শুরু করবে স্রেডা
ও বিজিএমইএ।
এর ফলে বড় ধরণের
জ্বালানি সাশ্রয়ের আশা করছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
অনু্ষ্ঠানে তিনি
বলেন, “দেশে মোট জ্বালানির ৪৮ শতাংশ শিল্পখাত ব্যবহার করে। এর ৩০ ভাগ ব্যবহার করে টেক্সটাইল
ও তৈরি পোশাক খাত। এই খাতে উন্নত জ্বালানি সাশ্রয়ী প্রযুক্তি ব্যবহার করলে ১৭ দশমিক
৬ ভাগ কম জ্বালানি লাগবে। এই সাশ্রয়টা বিশাল।”
নবায়নযোগ্য জ্বালানির
প্রসারে সরকার উৎসাহ দিচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “কৌশলগত পরিকল্পনা, আইন ও বিধি
নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ জ্বালানি ব্যবস্থা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।”
জ্বালানি সাশ্রয়ের
ওপর আরও গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ
বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, “উন্নত দেশের অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তি বিনিময়
করতে পারলে আমাদের জ্বালানি খাত আরও সমৃদ্ধ হবে।”
অনুষ্ঠানে আরও
বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস, স্রেডার চেয়ারম্যান মোহাম্মদ
আলাউদ্দিন, বিজিএমইএ’র সভাপতি রুবানা হক ও জার্মান উন্নয়ন সংস্থা জিআইজেড’র কান্ট্রি
ডিরেক্টর অ্যাঞ্জেলিকা ফ্লেডারম্যান।