গত
দশ বছরে যেসব ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা বিশ্বকে দেখতে হয়েছেম সেগুলো স্মরণ করা হয়েছে রয়টার্সের
এক প্রতিবেদনে।
৩১
অক্টোবর ২০১৯
পাকিস্তানের
পাঞ্জাবের শহর রহিম ইয়ার খান। যাত্রীবাহী ট্রেনে আগুন লেগে মারা যায় ৬৪ জন। ওই
দুর্ঘটনায় আহত হন আরো ৩০ জন।
৫
সেপ্টেম্বর ২০১৯
আফ্রিকার দেশ কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে যাত্রীবাহী একটি ট্রেন লাইনচ্যুত হলে মারা যায় অর্ধশতাধিক
মানুষ।
১৯
অক্টোবর ২০১৮
ভারতের
অমৃতসরে উৎসবে মেতেছিল বহু মানুষ। তাদের মাঝে ঢুকে যায় চলন্ত ট্রেন। সেদিনের
উদযাপনকে শোকে পরিণত করা সেই দুর্ঘটনায় অর্ধ শতাধিক মানুষের প্রাণ যায়, আহত হয়
দুইশর বেশি।
২৫ নভেম্বর ২০১৬
ইরানের সেমনানে
লাইনচ্যুত একটি ট্রেন ঢুকে যায় আরেকটি যাত্রীবাহী
ট্রেনের ভেতরে। সেই দুর্ঘটনায় ৪৯ জনের মৃত্যু হয়; ১০৩ জন আহত হন।
২০ নভেম্বর ২০১৬
ভারতে কানপুরের কাছে লাইন থেকে সরে যায় চলন্ত ট্রেন। তাতে দেড়শ জন
মারা যান; আহত হন আরো দেড়শ মানুষ।
২১
অক্টোবর ২০১৬
ক্যামেরুনের রাজধানী থেকে ১২০ কিলোমিটার
পশ্চিমে ইসেকা শহরের কাছে দুর্ঘটনায় পড়ে একটি ট্রেন। ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনায় ৭৯
জন নিহত হন, আহত হন সাড়ে ৫ শ মানুষ।
২৪
জুলাই ২০১৩
স্পেনের
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সান্টিয়াগো ডে কম্পোসটেলা শহরে দ্রুত
গতির একটি ট্রেন লাইনচ্যুত হলে অন্তত ৭৯ জন মারা যান; ১৪০ জন আহত হন।
১৭ নভেম্বর ২০১২
মিশরের রাজধানী
কায়রোর ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণের আসিউত প্রদেশের মানফালুত শহরের কাছে একটি স্কুলবাসে
ট্রেনের ধাক্কায় অন্তত ৫০ শিশুর মৃত্যু হয়।
২২
ফেব্রুয়ারি ২০১২
আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসে
একটি কমিউটার ট্রেনের ব্রেক বিকল হলে দুর্ঘটনায় ৫১ জন
মারা যান; আহত হন ৭ শর বেশি মানুষ।
১০ জুলাই ২০১১
ভারতের ফতেহপুরে লাইন থেকে সরে যায় একটি
মেইল ট্রেন। ৭০ জন মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয় এই দুর্ঘটনা; আহত হয় ৩শর বেশি মানুষ।
তাইওয়ানে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত অর্ধশত
ক্যামেরুনে ট্রেন দুর্ঘটনা: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭০