শনিবার বিকাল থেকে রয়্যাল রিসোর্টের ৫০১ নম্বর কক্ষে তাকে আটকে রাখা হয়।
তবে মামুনুল হক দাবি করছেন, ওই নারী তার দ্বিতীয় স্ত্রী, স্ত্রীকে নিয়ে বেড়াতে এসেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলার পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম বলেন, “পুলিশ মামুনুল
হককে আটক বা গ্রেপ্তার করেনি। ওইখানে কী তা খোঁজ নিয়ে নেওয়া হচ্ছে।”
রয়্যাল রিসোর্টের ব্যবস্থাপক লাল মিয়া জানান, দুপুরের দিকে মামুনুল হক
তাদের রিসোর্টের ৫০১ নম্বর কক্ষে ওঠেন।
“এরপর সেখানে অনেক লোকজন জড়ো হয়। ঘটনাস্থলে ইউএনও, পুলিশসহ অনেকে এসেছেন।
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত মামুনুল হক রিসোর্টের ওই রুমেই আটক আছেন।”
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, একটি কক্ষে মামুনুল
হক স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা চালাচালি করছেন। সেখানে মামুনুল হক দাবি করেন, ওই নারী
তার ‘দ্বিতীয় স্ত্রী’।
এদিকে খবর পেয়ে হেফাজতে ইসলামের লোকজনও লাঠিসোঁটা নিয়ে সেখানে
ভিড় জমায়। তারা ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং মামুনুল হককে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করে।
হেফাজতের লোকজন সেখানে ভাঙচুরও করেছে বলে সেখানে স্থানীয়দের
ভাষ্য।