বিএনপির
কেন্দ্রীয় দপ্তরের দায়িত্বে থাকা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স
এ তথ্য জানান।
বিডিনিউজ
টোয়েন্টিফোর ডটকমক তিনি বলেন, “উনাকে (মারুফ কামাল খান সোহেল) অব্যাহতি দেওয়ার
সিদ্ধান্তটি দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। আমি আদিষ্ট হয়ে উনাকে অ্যাবহতির বিষয়টি
পত্রের মাধ্যমে জানিয়েছি। এই সংক্রান্ত পত্রটি আমি আজকে গুলশান অফিসে পাঠিয়ে
দিয়েছি।”
মারুফ
কামাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে নিজের একাউন্টে খালেদা জিয়ার মুক্তির
আন্দোলন নিয়ে এবং দলের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতাকে নিয়ে সমালোচনামূলক মতামত পোস্ট করলে
ব্যাপক আলোচনায় উঠে আসে বিষয়টি।
২০০১
সালে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর মারুফ কামাল খান
প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি হিসেবে নিয়োগ পান। পরে তিনি সংসদে বিরোধী
দলীয় নেতা খালেদা জিয়ারও প্রেস সচিব ছিলেন।
২০১৪
সালের সংসদ নির্বাচন বিএনপি বয়কট করলেও চেয়ারপারসনের প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব
পালন করে গেছেন টানা দীর্ঘ বছর। ওই সময়ে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রেস
সচিব হিসেবে তিনি নিয়মিত অফিস করতেন।
খালেদা
জিয়ার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত বিভিন্ন মিথ্যা-বানোয়াট মামলায় মারুফ কামাল খানও আসামী
হয়েছেন। ২০১৮ সালে খালেদা জিয়া গ্রেপ্তার হওয়ার পর তিনিও আত্মগোপনে চলে যান।
মারুফ
কামাল খান সোহেল ২০০৭ সালে দৈনিক দিনকালের বার্তা সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। সাংবাদিকতার দীর্ঘ সময়ে তিনি দিনকাল ছাড়া দৈনিক দেশ, যায় যায় দিনসহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে কাজ করেছেন।
মারুফ
কামাল খান সোহেল একজন কবি হিসেবে ব্যাপক সমাদৃত।