শনিবার রাত থেকেই ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার এ দেশটিতে ও প্রতিবেশী ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় দ্বীপগুলোতে চরম আবহাওয়া পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
সোমবার পূব তিমুরের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ইজামায়েল দ্য কোস্তা বাবো এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী মোট ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে।”
দেড় হাজারেরও বেশি মানুষকে রাজধানী দিলির বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আকস্মিক বন্যা, ভূমিধস ও গাছ পড়ে হতহাতের ঘটনা ঘটেছে বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
“প্রাকৃতিক দুর্যোগে কোন কোন এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা এখনও খুঁজে দেখছি আমরা,” এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন পূর্ব তিমুরের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী জোয়াকিম জোসে গুজমাও।
আশপাশের যে গ্রামগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি আহতদের সেখানে এবং স্থানীয় হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
প্রতিবেশী ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৫৫ জন নিহত ও ৪০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।