সোমবার
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক জরুরি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
এ কথা জানানো হয়।
সেখানে বলা
হয়, কোরোনাভাইরাসের বিস্তার
রোধে মসজিদে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ
করে জামায়াতে নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারের
জারি করা নির্দেশনার আলোকে আবশ্যিকভাবে কিছু শর্ত পালন করতে হবে।
> > মসজিদের
প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা হাত ধোয়ার
ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে এবং সবাইকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে।
>> প্রত্যেককে
নিজের বাসা থেকে ওযু করে, সুন্নত নামাজ ঘরে আদায় করে মসজিদে যেতে হবে এবং ওজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান
দিয়ে হাত ধুতে হবে।
>> মসজিদে
কার্পেট বিছানো যাবে না। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে; সবাইকে যার যার জায়নামাজ নিয়ে আসতে হবে।
>> কাতারে
নামাজে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে।
>> শিশু,
বৃদ্ধ, অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিরা জামাতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
>> সংক্রমণ
রোধ নিশ্চিত করতে মসজিদের ওজুখানায় সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার
রাখতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার
করা যাবে না।
>> সর্বসাধারণের
সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনীর নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।
>> মসজিদে
ইফতার ও সেহরির আয়োজন
করা যাবে না।
মসজিদের খতিব,
ইমাম এবং মসজিদ পরিচালনা কমিটিকে এসব বিষয় নিশ্চিত করতে বলেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
এসব নির্দেশনা
লংঘিত হলে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনী সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে বলে সতর্ক করা হয়েছে
বিজ্ঞপ্তিতে।