তিন দিন আগে তাকে
আইসিইউতে নেওয়া হয়। তবে এখন তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।
সংক্রমণ ধরা পড়ার পর
গত ১৬ মার্চ থেকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসা নিচ্ছেন মতিন
খসরু।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় রক্তে
সোডিয়ামের মাত্রা কমে যাওয়ায় গত ২৮ মার্চ আইসিইউতে নেওয়া হয় তাকে। পরে অবস্থার
উন্নতি হলে গত ৩১ মার্চ তাকে আইসিইউ থেকে ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়।
মতিন খসরুর জুনিয়র
(সহকারী আইনজীবী)ও ভাগ্নে তসলিম আহমেদ খান বৃহস্পতিবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর
ডটকমকে বলেন, “তিন দিন হল উনাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়েছে। উনার ফুসফুসের সংক্রমণ একটু
বেড়ে যাওয়ায় গত ৬ এপ্রিল আবার আইসিইউতে নেওয়া হয়েছিল। তবে এখন অবস্থা স্থিতিশীল। সংক্রমণটা
আর বাড়েনি। এছাড়া আর কোনো কমপ্লিকেশন নাই বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। অবস্থা উন্নতির
দিকে।”
মতিন খসরুর আরেক
জুনিয়র মো. সারোয়ার আলম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “উনার ফুসফুস প্রায় ৬০
শতাংশ সংক্রমিত। গত পরশু হঠাৎ করে উনার জ্ঞান ছিল না। তবে আজকে জ্ঞান এসেছে।”
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর
সদস্য আব্দুল মতিন খসরু কুমিল্লা-৫ আসনের পাঁচবারের এমপি। ১৯৯৬-২০০১ আওয়ামী লীগ
সরকারে তিনি আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী
সমিতির নির্বাচনে তিনি সভাপতি নির্বাচিত হন।