বৃহস্পতিবার এনবিআর
সদস্য (মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি) আব্দুল মান্নান শিকদার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বলা
হয়, “মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন ২০১২ ও ২০১৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী করদাতা
কর্তৃক প্রতি ইংরেজি মাস (কর মেয়াদ) শেষ হওয়ার অনধিক ১৫ দিনের মধ্যে মূসক ও সম্পূরক
শুল্ক জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অন্যথায় সুদ ও জরিমানা আরোপের বিধান রয়েছে।
“এ কারণে করদাতাদের
সুবিধার্থে লকডাউনের মধ্যেও দেশের সকল কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট দপ্তর সমুহ খোলা রাখা
হয়েছে।”
এর ফলে করদাতারা
স্বাস্থ্যবিধি মেনে সংশ্লিষ্ট ভ্যাট দপ্তরে দাখিলপত্র পেশ করতে পারবেন।
অর্থাৎ লকডাউন পরিস্থিতিতে মানুষের চলাচলে সরকারের
বিধিনিষেধ থাকলেও সরকারের পাওনা ভ্যাটের অর্থ পরিশোধ করতে হবে।