এছাড়া বৃহস্পতিবার
পর্যন্ত এতে জড়িত অভিযোগে ২৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আগের একটি মামলাসহ এ
পাঁচ মামলায় ২৬১ জনের নাম উল্লেখসহ ১৭ হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নতুন মামলা চারটির একটি
করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বাচ্চু মাতুব্বর। এ মামলায় ২৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা
আরও ৭০০ থেকে ৮০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
ইউএনওর গাড়িচালক মো.
হাশমত আলীর করা মামলায় ৫৮ জনের নাম উল্লেখ করে ৩ থেকে ৪ হাজার অজ্ঞাতনামা
ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার
(ভূমি) কার্যালয়ের নিরাপত্তারক্ষী সমীর বিশ্বাসের মামলায় ৪৮ জনের নাম উল্লেখ করে ৩
থেকে ৪ হাজার ব্যক্তিকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
উপজেলা সহকারী কমিশনারের
(ভূমি) গাড়িচালক মো. সাগর সিকদারের করা মামলায় ৪২ জনের নাম উল্লেখ করে ৩ থেকে ৪
হাজার ব্যক্তিকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার সরকারি
কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে সালথা থানার এসআই মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ৮৮ জনের নাম
উল্লেখ করে ৪ হাজার ব্যক্তিকে অজ্ঞাতনামা দেখিয়ে প্রথম মামলাটি করেছিলেন।
এ পাঁচটি মামলায় নাম
উল্লেখ করা হয়েছে ২৬১ জনের। অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছেন ১৬ হাজার ৮০০ জন।
গ্রেপ্তার অব্যাহত
ফরিদপুরের অতিরিক্ত
পুলিশ সুপার (অপরাধ ও তদন্ত) জামাল পাশা জানান, সালথায় সহিংসতায় জড়িত সন্দেহে আরও
১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে,এ নিয়ে গ্রেপ্তারের সংখ্যা দাঁড়াল ২৬।
এর মধ্যে ১১ জনকে গত বুধবার
আদালতের মাধ্যমে প্রত্যেকের দুই দিনের রিমান্ড নিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বাকি ১৫
জনকে সাত দিন করে রিমান্ড চেয়ে জেলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে সোপর্দ
করা হয়।
এদিকে ফরিদপুরের সালথা
উপজেলায় গত সোমবার রাতের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা বৃহস্পতিবার পরিদর্শনে আসেন
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
সালথা তাণ্ডব: আসামি ৪ হাজার, গ্রেপ্তার অব্যাহত
ফরিদপুরে আগুন-হামলা: আসামি ৩-৪ হাজার
সালথায় হামলা গুজব ছড়িয়ে, ভাষ্য স্থানীয়দের
ফরিদপুরে আগুন-হামলা পরিকল্পিত: ইউএনও