শুক্রবার সকালে বেক্সিমকো
ফার্মাসিউটিক্যালসের ফ্রিজার ভ্যানে করে চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয়ে এসব ভ্যাকসিন
নিয়ে আসা হয়।
চট্টগ্রামের বিভাগীয়
পরিচালক (স্বাস্থ্য)হাসান শাহরিয়ার কবীর ও ভারপ্রাপ্ত জেলা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আসিফ
খান টিকা গ্রহণ করেন।
জেলা ইপিআই সুপার মোহাম্মদ
হামিদ আলী জানান, এসব টিকা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ইপিআই স্টোরে ওয়াক-ইন-কুলারে (ডব্লিউআইসি)
২ থেকে ৮ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা হয়েছে।
চট্টগ্রামে দ্বিতীয়
দফায় এসেছে টিকার মোট ৩০ হাজার ৬০০ ভায়াল। প্রতিটি ভায়াল থেকে ১০ জনকে টিকা হওয়া হবে।
ভারপ্রাপ্ত জেলা সিভিল
সার্জন মোহাম্মদ আসিফ খান জানান, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী নগরীতে সিটি করপোরেশন ও
উপজেলা পর্যায়ে ইউএনওর তত্ত্বাবধানে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
নিবন্ধনের হিসাব মতে
চাহিদা অনুযায়ী ইপিআই স্টোর থেকে সিটি করপোরেশন ও উপজেলা পর্যায়ে টিকা সরবরাহ করা হবে।
বৃহস্পতিবার করোনাভাইরাসের
দ্বিতীয় ডোজের টিকাদানের প্রথমদিনে চট্টগ্রাম নগরীতে দুই হাজার ৬৩ জন এবং ১৪ উপজেলায়
দুই হাজার ৫৩৫ জন টিকা নেন।
প্রথম দফায় গত ৩১ জানুয়ারি
চট্টগ্রামে চার লাখ ৫৬ হাজার ডোজ টিকা এসেছিল।
এ পর্যন্ত চট্টগ্রামে
করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন মোট চার লাখ ৩৫ হাজার ৪১৬ জন।
চট্টগ্রামে টিকার জন্য
এ পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন পাঁচ লাখ ২১ হাজার ১৬৫ জন।
নগরীর ১০টি এবং ১৪টি
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফৌজাদারহাটের বিআইটিআইডি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হচ্ছে।
কোভিড: চট্টগ্রামে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪৫৯৮ জন