মাঠে দর্শক ফেরানো সম্ভব
কি-না,
এ বিষয়ে এখনও জানায়নি জার্মানির মিউনিখ, ইতালির রোম, স্পেনের বিলবাও ও আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন। পরিকল্পনা জানানোর
জন্য এই চারটি আয়োজক শহরের হাতে আগামী ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত সময় আছে। তারা ম্যাচ
আয়োজন করতে পারবে কিনা, এরপর
চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে উয়েফা।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে
এক বছর পিছিয়ে যাওয়া প্রতিযোগিতাটি শুরু হবে আগামী ১১ জুন, চলবে ১১ জুলাই পর্যন্ত।
আয়োজক ১২টি দেশকে স্টেডিয়ামে
দর্শক ফেরানোসহ ম্যাচগুলো নিয়ে তাদের পরিকল্পনা জমা দেওয়ার জন্য প্রথম ধাপে ৭
এপ্রিল পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল উয়েফা।
গত মাসেই ডেনমার্ক জানায়, কোপেনহেগেনের পার্কেন স্টেডিয়ামে প্রতি ম্যাচে অন্তত ১১
থেকে ১২ হাজার দর্শক প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে।
ব্রিটিশ সরকার তখন বলেছিল, মে মাসের মাঝামাঝি থেকে ইংল্যান্ডের মাঠগুলোতে প্রবেশ করতে
পারবে ১০ হাজার দর্শক। ২১ জুন থেকে সংখ্যা আরও বাড়বে।
গ্যালারি ভর্তি স্টেডিয়ামে
ম্যাচ আয়োজনের লক্ষ্য হাঙ্গেরির বুদাপেস্টের। আজারবাইজানের বাকু ও রাশিয়ার সেন্ট
পিটার্সবার্গ ৫০ শতাংশ দর্শক প্রবেশের অনুমতি দেবে। রাশিয়া অবশ্য আশাবাদী, আরও বেশি দর্শককে তারা মাঠে প্রবেশের অনুমতি দিতে পারবে।
কোভিড-১৯ মহামারীর মাঝে
বিশ্বের অনেক দেশে দেওয়া হয়েছে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা। আছে আরও অনেক বিধিনিষেধ। কেবল
হাঙ্গেরি,
আজারবাইজান ও রাশিয়া এক্ষেত্রে ছাড় দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।
আর ম্যাচের টিকেট থাকলে এই তিনটি দেশে কারো প্রবেশে বাধা থাকবে না, বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনেও থাকতে হবে না।
মাঠের ধারণক্ষমতার কমপক্ষে ২৫
থেকে ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত দর্শক প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছে
ইংল্যান্ডের লন্ডন, নেদারল্যান্ডসের
আমস্টারডাম, রোমানিয়ার বুখারেস্ট, ডেনমার্কের কোপেনহেগেন ও স্কটল্যান্ডের গ্ল্যাসগো।
নেদারল্যান্ডস, রোমানিয়া ও ডেনমার্কের
ভেন্যুতে এই সংখ্যা বাড়তে পারে।