শনিবারের ওই ভূমিকম্পে আট জন মারা গেছেন। এছাড়া, ১ হাজার ১৮০টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ভূমিকম্প শুরু হওয়ার পর বহু লোকজন তাদের বাড়িঘর ছেড়ে বেরিয়ে যান। অনেকেই আর বাড়িতে ফেরেননি। তাদের জন্য লুমাজাং শহরে দুইটি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
ভূমিকম্পের পর প্রেসিডেন্ট উইদোদো বলেন, ‘‘আমি জরুরি উদ্ধারকর্মীদের হতাহতদের খোঁজে দ্রুত ধ্বংসস্তুপের নিয়ে উদ্ধার কাজ চালাতে এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছি।”
ইন্দোনেশিয়ার অবস্থান প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ‘রিং অব ফায়ার’ এ হওয়ার দেশটিতে প্রায়ই ভূমিকম্প হয়।
গত সপ্তাহেই দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশটিতে ঘূর্ণিঝড় সেরোজা আঘাত হেনেছিল। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভূমিধস এবং আকস্মিক বন্যায় ইস্ট নুসা তেনগারা প্রদেশে ১৭০ জনের বেশি মানুষ প্রাণ হারান।