বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনার পর আট শ্রমিককে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে স্থানীয় জরুরি বিভাগের উদ্ধৃতি দিয়ে রোববার দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে।
শনিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার পর খনিটির একটি অংশ প্লাবিত হলে সেখানকার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তখন শিনজিয়াংয়ের হুতুবি কাউন্টির ওই খনিটিতে ২৯ শ্রমিক কাজ করছিলেন বলে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পৃথক আরেকটি প্রতিবেদনে রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস জানিয়েছে, যারা আটকা পড়েছেন তাদের মধ্যে রোববার পর্যন্ত ১২ জনের অবস্থান শনাক্ত করা গেছে এবং তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে, বাকি নয় শ্রমিক কোথায় আছেন তা নিশ্চিত হয়নি।
তবে তাদের অবস্থান নির্ণয় করার জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে বলে রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম জানিয়েছে।
বিশ্বের মধ্যে চীনের খনিগুলোতেই সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
জানুয়ারিতে দেশটির শ্যানডং প্রদেশের একটি সোনার খনিতে বিস্ফোরণে ১০ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছিল।
এর আগে ডিসেম্বরে চংকিং শহরের কাছে আরেকটি খনিতে আটকা পড়া ২৩ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছিল। এর তিন মাস আগে একই এলাকার পৃথক আরেকটি খনিতে ১৬ জন নিহত হয়েছিল।