জেলার বোয়ালমারী
উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের এই ১৩ গ্রামের মানুষ প্রতিবছর এভাবে রোজা শুরু করেন
এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে ঈদ করেন।
সোমবার
এশার নামাজের পর তারাবি আদায় করা হয়। ভোর রাতে সেহরি খাওয়ার মধ্য দিয়ে পবিত্র রোজার
আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে।
শেখর ইউনিয়ন
পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইসরাফিল মোল্যা বলেন, শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের ১৩ গ্রামের মানুষ
ভোর রাতে সেহরি খাওয়ার মধ্য দিয়ে পবিত্র রোজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু করবে।
“দীর্ঘদিন
যাবৎ এই গ্রামগুলোর মানুষ সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও দুইটি ঈদ
পালন করে আসছেন।”
বোয়ালমারী
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এম মোশাররফ হোসেন বলেন, শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড়,
সহস্রাইল, মাইটকোমড়া, গঙ্গানন্দপুর এই গ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে।