পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের ওষুধ নিয়ন্ত্রণক সংস্থা স্পুৎনিক ভি এর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে।
সেক্ষেত্রে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং স্থানীয়ভাবে তৈরি ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন এর পর স্পুৎনিক ভি হতে যাচ্ছে করোনাভাইরাসের তৃতীয় টিকা যেটি ব্যবহারের অনুমোদন দিচ্ছে ভারত।
কোভিড-১৯ সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে ভারত রীতিমত পর্যদুস্ত। দুইদিন ধরে দেশটিতে দৈনিক দেড় লাখের বেশি রোগী শনাক্ত হচ্ছে। সোমবারও সেখানে এক লাখ ৬৮ হাজার ৯১২ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়। এদিন মোট শনাক্তের তালিকায় ব্রাজিলকে সরিয়ে আবারও দ্বিতীয় স্থানে উঠে গেছে ভারত। তাদের আগে আছে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র।
ইকোনোমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের ‘ডা. রেড্ডিস ল্যাবরেটরিস’ রাশিয়ার স্পুৎনিক ভি বাজারজাত করবে। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ভারতে ছোট আকারে স্পুৎনিক ভি টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালানো হয়েছিল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স থেকে এ বিষয়ে জানতে ডা. রেড্ডি এবং ভারতের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাৎক্ষণিকভাবে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
মস্কোর গামালিয়া ইন্সটিটিউট স্পুৎনিক ভি টিকা আবিষ্কার করেছে। তাদের দাবি, এই টিকা করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে মানবদেহে অ্যান্টিবডি তৈরিতে প্রায় ৯২ শতাংশ কার্যকর। বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশ এই টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে।
কোভিড-১৯: আক্রান্তের সংখ্যায় ব্রাজিলকে ছাড়াল ভারত