এমন জিজ্ঞাসার প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য
অধিদপ্তরের এমএনসিঅ্যান্ডএএইচ অপারেশনাল প্ল্যানের লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. শামসুল হক জানান, করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীরা সেরে ওঠার ২৮ দিন পর টিকা নিতে পারবেন।
টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর আক্রান্ত
ব্যক্তিদের দ্বিতীয় ডোজের বিষয়ে
জানতে চাইলে তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “যারা প্রথম ডোজ নেননি তারা সুস্থ্য হওয়ার সার্টিফিকেট পাওয়ার কমপক্ষে ২৮দিন পর যে কোনো সময় টিকা নেবেন। প্রথম ডোজ নিয়ে আক্রান্ত হলে
পরীক্ষায় ‘নেগেটিভ’ হওয়ার ২৮ দিন পর টিকা নিতে হবে।”
অন্যদিকে লকডাউন পরিস্থিতিতে প্রথম
ডোজের পর দ্বিতীয় ডোজ পেতে যাদের সমস্যা হচ্ছে তাদেরও শঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।
বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আয়োজিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, লকডাউনে যাদের টিকা পেতে সমস্যা হচ্ছে তারা ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের মধ্যে যে কোনো সময় দ্বিতীয় ডোজ নিতে পারবেন।
“যাদের প্রথম ডোজ নেওয়ার ৮ সপ্তাহ হয়েছে, তাদের শঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। ১২ সপ্তাহের মধ্যে যে কোনো সময় টিকা নিলেই হবে। যদি কোনো কারণে লকডাউন কার্যক্রম দীর্ঘায়িত হয় সেক্ষেত্রে ১২ সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিশ্চিত করতে বিকল্প কোনো ব্যবস্থার বিষয়েও আমরা সজাগ রয়েছি। আমরা ব্যবস্থা নেব।”
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ইমার্জেন্সি হেলথ অপারেশন্স অ্যান্ড কন্ট্রোল রুমের হিসাবে মঙ্গলবার পর্যন্ত সারাদেশে ৫৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩১৩ জন করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন।
প্রথম ডোজ নেওয়ার দুই মাস পর অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার দ্বিতীয় ডোজ দিচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
৮ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার কাজ। এ পর্যন্ত ৭ লাখ ৩৩ হাজার ১৭৫ জন দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন।
লকডাউনে আটকা, দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে চিন্তা
কোভিড১৯: দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিল ৫ লাখ ২২
হাজার