ফরিদপুর
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম বলেন, জেলা মৎস্য অফিসের উদ্যোগে মাছ চাষিদের উদ্বুদ্ধ
করে তাদের মাধ্যমে এ মাছ বিক্রি করা হচ্ছে।
জেলা সদরসহ
বিভিন্ন উপজেলায় এ কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
তিনি জানান,
স্বেচ্ছায় মাছচাষিরা এ কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন। তাদের কোনো প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে না।
তবে মাছ আনা নেওয়া বা বিক্রি করার জন্য সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
চোকদার
ফিশারিজ এর স্বত্বাধিকারী এএসএম জুনায়েদ জুয়েল জানান, বাজারে না গিয়ে ঘরে বসে আমিষের
চাহিদা মেটাতে মৎস্য অধিদপ্তরের সহযোগিতায় ‘সুপরিকল্পিত সামাজিক সংস্থা’ ও ‘চোকদার
ফিশারিজ’ এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে।
“ভ্যানযোগে
প্রতিটি মহল্লায় গিয়ে মাছ বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়াও আমাদের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ
করলে তার ঠিকানায় মাছ পৌঁছে দিচ্ছি।“
শিং, রুই,
কাতলা, পাঙ্গাশ, পাবদা, চিংড়ি, বাটা, টেংড়াসহ বিভিন্ন মাছ বিক্রি করা হচ্ছে।