প্রথম পর্যায়ে চকবাজার
জয়নগর, হালিশহর সবুজবাগ ও পাহাড়তলী সরাইপাড়াকে বেছে নেওয়া হয়েছে বলে চট্টগ্রাম
মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপ-কমিশনার (বিশেষ শাখা) মঞ্জুর মোরশেদ জানান।
বিডিনিউজ
টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “সাপ্তাহিক করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার হিসেবে
যেসব এলাকায় সংক্রমণের হার বেশি সেগুলোতে পুলিশের পক্ষ থেকে বিশেষ নজরদারি করা
হচ্ছে।
“চকবাজার জয়নগর,
হালিশহর সবুজবাগ, পাহাড়তলী সরাইপাড়া, ওয়ার্লেসসহ কয়েকটি এলাকায় সংক্রমণের হার বেশি
রয়েছে।”
সিএমপি উপ-কমিশনার
(দক্ষিণ) বিজয় বসাক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা এসব এলাকায়
‘এনফোর্সমেন্ট’ না করে জনসম্পৃক্ততা বাড়ানোর কাজ করছি। স্থানীয় লোকজন নিজেদের
নিরাপত্তায় সেখানকার বিধিনিষেধ মেনে চলবে।”
“বিধি নিষেধ মানার
জন্য স্থানীয় মহল্লা কমিটিগুলোকে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। কারা জরুরি প্রয়োজনে এলাকা
থেকে বের হবে সেটা তারা জানাবে।”
চকবাজার থানার ওসি
আতাউর রহমান খন্দকার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জয়নগর আবাসিক এলাকার
দুইটি গেইটের মধ্যে একটি গেইটে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর একটি গেইট খোলা রাখা
হয়েছে যেটি দিয়ে মানুষ জরুরি প্রয়োজনে চলাচল করবে।”
পাশাপাশি ওই এলাকায়
মাইকিং করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
পাহাড়তলী থানার ওসি
হাসান ইমাম জানান, হালিশহর সবুজবাগ ও পাহাড়তলী সরাইপাড়া এলাকায় প্রবেশ ও বাহিরের
জন্য আলাদা আলাদা গেইট ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।
“সেখানে পুলিশের
পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, যাতে এলাকার লোকজন জরুরি প্রয়োজন
ছাড়া ঘর থেকে বের না হয়।”