জেলা
শহরের পুরাতন ঈদগাহ মাঠে সোমবার সকাল ১০টায় জানাজার পর পৌর কবরস্থানে তাকে দাফন
করা হয়।
তার
ভাই খালিদ শহিদুর রহমান মিঠু বলেন, তার ভাইয়ের স্ত্রী-সন্তানের ইচ্ছা ছিল ঢাকায়
দাফন করার। কিন্তু তার ভাইয়ের ইচ্ছা ছিল মা-বাবার পাশে যেন তাকে দাফন করা হয়। পরে
সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী লাশ ঢাকা থেকে পিরোজপুরে এনে দাফন করা হয়।
শনিবার
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উত্তরার ১৮ নম্বর সেক্টরের ‘দোলনচাঁপা’ ভবনে নিজের ফ্লাটে তাকে
মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
জাহাঙ্গীরনগর
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. তারেক ওই বাসায় একাই থাকতেন। স্ত্রী ও সন্তান দেশের বাইরে
থাকেন। শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গৃহপরিচারিকা বাসায় এসে অনেক ডাকাডাকি করার পরও
ভেতর থেকে সাড়া মেলেনি। পরে সাড়ে ১১টার দিকে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢোকা হয়। তার মরদেহ অর্ধেক
বাথরুমে আর অর্ধেক ঘরের মধ্যে পড়ে ছিল বলে জানায় পুলিশ।