তাছাড়া
লোকবলের অভাবসহ সরঞ্জামের অভাবে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
হাসপাতালের
আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সুমন কুমার পোদ্দার বলেন, ১০০ শয্যার হাসপাতালটি চলছে ৫০
শয্যার জনবল দিয়ে। গত বছর ২০ শয্যার করোনাভাইরাস ওয়ার্ড চালু করা হলেও সেখানে চিকিৎসা
দেওয়ার মত সব যন্ত্রপাতি নেই।
“আছে
একটি মাত্র অ্যাম্বুলেন্স। গুরুতর ঝুঁকি নিয়ে একই অ্যাম্বুলেন্সে সাধারণ রোগী ও কোভিড-১৯
রোগী বহন করতে হচ্ছে।”
হাসপাতালটিতে
ভেন্টিলেটর নেই, আইসিইউ ব্যবস্থা নেই, এবং বিষেশজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব রয়েছে বলে তত্ত্বাবধায়ক
মুনির আহাম্মেদ খান জানিয়েছেন।
শিশু
বিশেষজ্ঞ জহিরুল ইসলাম ফিরোজ লোকবলের অভাব সম্পর্কে বলেন, শিশু বিভাগে চারজন চিকিৎসক
থাকার কথা। সেখানে তিনি একা রোগী দেখছেন।
“আউট
ডোর, শিশু বিভাগ ও ডায়রিয়া ওয়ার্ডে আমি একাই রোগী দেখি। হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টা সেবা দেওয়ার
কথা। কিন্তু একা তা সম্ভব না।”