নিহত হাবিল কাজী (৪২) উপজেলার গনিপুর ইউনিয়নের মাধাইমুড়ি গ্রামের আজিমুদ্দীন
কাজীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার রাতে ওই গ্রামের এ ঘটনায় আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে বাগমারা
থানার ওসি মোস্তাক আহম্মেদ জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, বাগমারা থানার অফিসার ইনচার্জ
মোস্তাক আহম্মেদ জানান, নিহতের বাবা আজিমুদ্দীনের সঙ্গে প্রতিবেশী সেফাতুল্লাহর জমি
নিয়ে পুরনো বিরোধ চলছি। বৃহস্পতিবার বিকেলে বাড়ি ফেরার সময় হাবিল কাজী ও তার ছেলে সৈকতের
সঙ্গে সেফাতুল্লাহ ও তার স্বজনদের কথাকাটাকাটি হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাদ দিয়ে তিনি বলেন, “সন্ধ্যায় হাবিল কাজী বাড়ি থেকে বের হলে তার উপর হামলা চালানো হয়। তাকে উদ্ধারে
অন্যরা এগিয়ে এলে তাদেরকেও পিটিয়ে জখম করা হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে বাগমারা উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে মারা যান হাবিল কাজী।”
বাকিরা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
আহতরা হলেন- আজিমুদ্দীন কাজী (৬৫), হাবিলের চাচা আব্দুর রাজ্জাক (৫৫),
ছেলে সৈকত (১৬), প্রতিবেশেী জুয়েল রানা (২৫) ও মুনছুর রহমান (৪৬)।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন রাজশাহী সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ
সুপার সুমন দেব।
তিনি বলেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। তাদের ধরতে
অভিযান চলছে।