শুক্রবার রাতে পুলিশ
বাদী হয়ে বংশাল থানায় এই মামলা করে বলে ওসি শাহিন ফকির জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর
ডটকমকে তিনি বলেন, “যে বাড়িতে আগুন লেগেছে তার মালিক, ক্যামিকেল গোডাউনের মালিকসহ ৭৮
জনকে মামলার আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে গোডাউনের কর্মচারীরাও রয়েছে।”
মামলায় অপরিকল্পিতভাবে
দাহ্য পদার্থ রাখা, অবহেলাজনিত কারণে মৃত্যু, নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ আনা হয়েছে বলে
জানান তিনি।
“আমরা চেষ্টা করছি
আসাসিদের গ্রেপ্তারের জন্য,” বলেন ওসি শাহিন।
শুক্রবার ভোরে আরমানিটোলার
হাজী মুসা ম্যানসন নামের একটি ছয়তলা ভবনের নীচতলায় রাসায়নিকের গুদাম থেকে আগুন লাগে।
এই ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন।
এছাড়া ২০ জন দগ্ধ হয়ে
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আছেন।এদের মধ্যে
চারজনের অবস্থা আশংকাজনক চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের
পর পুলিশের বিভিন্ন বিভাগের সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করেছেন বলে
বংশাল থানা পুলিশ জানিয়েছে।