তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। স্ত্রী ও এক ছেলে, এক মেয়ে রেখে গেছেন তিনি।
দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ বিডিনিউজ টোয়েন্টি্ফোর ডটকমকে
বলেন, “করোনায় আক্রান্ত হয়ে উনি ইমপালস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শনিবার রাত ১০টায়
তিনি মারা যান।”
ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান খান ঢাকা-২০ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে
চার বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ছিলেন।
পরিবারের সদস্যরা জানান, মরহুমের একমাত্র ছেলেও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত
হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জিয়াউর রহমান খানের বাবা ছিলেন রাজনীতিবিদ আতাউর রহমান খান। তিনি রাষ্ট্রপতি
এইচ এম এরশাদের মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়ে ১৯৮৪ সালের ৩০ মার্চ থেকে ১৯৮৫ সালের ১ জানুয়ারি
পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম
আলমগীর বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।