মঙ্গলবার
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এক জরুরি বৈঠকে ভাষণ দেবেন জেলেনস্কি।
এর আগে সোমবার
রাতে জাতির উদ্দেশ্যে দেওযা ভাষণে তিনি বলেছেন, রুশ সেনারা ইউক্রেইনের বেসামরিকদের
হত্যা করেছে এমন প্রতিবেদনগুলো নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টির জন্য ভ্লাদিমির পুতিনের সরকার
‘প্রপাগান্ডা’ অভিযান শুরু করেছে।
“কিইভ অঞ্চলে
এই নির্বিচার হত্যার ঘটনা সামনে আসার পর দখলকারীরা আমাদের দেশের অন্য যেখানে আছে সেখানে
তাদের অপরাধের বিষয়ে ভিন্ন আচরণ করতে পারে, এ বিষয়েও আমাদের সজাগ থাকতে হবে,” বলেছেন
ইউক্রেইনের নেতা।
“মারিউপোলে
বেসামরিকদের নির্বিচার হত্যার বিষয়ে নিজেদের অপরাধ লুকাতে তারা ইতোমধ্যে মিথ্যা প্রচারণা
শুরু করেছে। তারা ডজন ডজন সাজানো সাক্ষাৎকার, পুনঃসম্পাদিত রেকর্ডিং এবং অন্য কেউ মেরেছে
এমনটি দেখানোর জন্য লোকজনকে বিশেষভাবে মারতে পারে।”
“দনবাসের
উপর মালয়েশিয়ান বোয়িং গুলি করে ফেলে দেওয়ার সময়ও দখলকারীরা একই ধরনের কৌশল ব্যবহার
করেছিল। তারা ইউক্রেইনকে দায়ী করেছিল। তারা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র তত্ত্বও হাজির করেছিল,”
বলেছেন তিনি।
ভ্লাদিমির
পুতিনের সরকারের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার জন্য পশ্চিমা নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে
তিনি বলেন, “চূড়ান্তভাবে শাস্তি অবশ্যই শক্তিশালী হতে হবে।”
কথিত নৃশংসতার
সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করার জন্য তদন্তকারীরা তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে বলে মন্তব্য
করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন:
পুতিন যুদ্ধাপরাধী, নৃশংস: বাইডেন