বুধবার বিকালে উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের পশ্চিম মান্দুয়ারপাড়া গ্রামে
সংঘর্ষ হয় বলে জানান সাদুল্লাপুর থানার পরিদর্শক মসিউর রহমান।
নিহত হৃদয় চন্দ্র বর্মণ (৩৭) ওই গ্রামের তরণী চন্দ্র বর্মণের ছেলে।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই সুভাস চন্দ্র বর্মণ মামলা দায়ের করলে ছয়জনকে গ্রেপ্তার
করেছে পুলিশ।
এরা হলেন শচীন চন্দ্র বর্মণ (৩৫), মিলন চন্দ্র বর্মণ (৩২), রূপালী রানী
(৩২), শেফালী রানী (৩০), পূর্নি রানী (২৮) ও মেনেকা রানী (৩৪)।
মামলার বরাতে পরিদর্শক মসিউর বলেন, বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুরের মালিকানা
নিয়ে তরণী চন্দ্রের সঙ্গে প্রতিবেশী ধীরেন্দ্র চন্দ্র বর্মণের দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল।
“বুধবার বিকালে একটি পক্ষ এই পুকুরের দখল নিতে গেলে আরেক পক্ষ বাধা দেয়;
এতে দুপক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়।”
সংঘর্ষে হৃদয়সহ পাঁচজন আহত হয়। গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর অবস্থার
অবনতি হলে রাতে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়
রাতে তার মৃত্যু হয়।