উপজেলার কুলকান্দি এলাকায় বৃহস্পতিবার
সকাল থেকে বিকালের মধ্যে এই ধস নামে। ধস ঠেকাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবু সাঈদ।
তিনি বলেন, যমুনায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায়
গত বছর অক্টোবর বাঁধের ৯০ মিটার আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একই স্থানে এবারও ভাঙন দেখা
দিয়েছে। তীব্র স্রোতে বাঁধের নিচ থেকে মাটি সরে যাওয়ায় ২০ মিটারের মত ধসে পড়েছে।
বাঁধ মেরামতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া
হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এই স্থানে ৩৫০ মিটার মজবুত বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রকল্প পাঠানো
হয়েছে মন্ত্রণালয়ে। প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে সাড়ে ১১ কোটি টাকা। অনুমোদন পেলেই কাজ
শুরু করা হবে।”