তবে অমরচন্দ্রের দাবি, অনিয়মিত
কিছু শিক্ষার্থী মৌখিক পরীক্ষায় ভাল না করেও বেশি নম্বর দাবি করে না পেয়ে তার
বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ,
বিভাগীয় প্রধান হিসেবে অমরচন্দ্রের হাতে ইনকোর্স ও মৌখিক পরীক্ষার নম্বর থাকায়
তিনি শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে প্রাইভেট পড়াতে বাধ্য করেন, ছাত্রীদের যৌন হয়রানি
করেন, এমনকি ছাত্রদের দিয়ে বাজার-সওদা করিয়ে নেন।
বাংলা বিভাগের একাধিক
শিক্ষার্থী এ বিষয়ে অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অধ্যক্ষ অভিযোগ পাওয়ার
কথা স্বীকার করেছেন।
বিষয়টি তদন্ত করা হবে
জানিয়ে অধ্যক্ষ বলেন, তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।