ক্যাটাগরি

জেলনস্কির সঙ্গে বৈঠক করতে কিইভে জনসন

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী জনসনের এই সফরের উদ্দেশ্য ইউক্রেইনের জনগণের প্রতি ‘সমবেদনা’ জনানো।

এই সফরে প্রধানমন্ত্রী ইউক্রেইনের জন্য নতুন করে আর্থিক এবং সামরিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করবেন বলেও জানান জনসনের কার্যালয়ের একজন মুখপাত্র।

তিনি বলেন, ‘‘ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট জেলনস্কির সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে এবং সেখানকার জনগণের প্রতি সমবেদনা জানাতে প্রধানমন্ত্রী জনসন সেখানে গেছেন।

‘‘তারা ইউক্রেইনের প্রতি যুক্তরাজ্যের দীর্ঘমেয়াদী সমর্থন নিয়ে আলোচনা করবেন এবং প্রধানমন্ত্রী তাদের জন্য একটি নতুন আর্থিক ও সামরিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করবেন।”

বিবিসি জানায়, লন্ডনে ইউক্রেইনের দূতাবাস থেকে জনসন ও জেলনস্কির মুখোমুখি বসে থাকা একটি ছবি টুইটারে প্রকাশ করা হয়েছে।

এদিকে, ফেসবুকে এক পোস্টে ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের উপ প্রধান অ্যান্ড্রি সিবিহা বলেন, ‘‘ইউক্রেইনকে প্রতিরক্ষা সহায়তা দেয়া শীর্ষস্থানীয় দেশ যুক্তরাজ্য। তারা যুদ্ধ বিরোধী জোটেরও নেতা। তারা রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের বেলাতেও নেতৃত্ব দিয়েছে।”