স্থানীয় সময় শনিবার গভীর রাতের ভাষণে তিনি একথা বলেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
রাশিয়ার শক্তি প্রয়োগ অনিবার্যভাবে প্রতিটি দেশের জন্যই বিপর্যয়কর পরিস্থিতি ডেকে আনবে বলে জেলেনস্কি মন্তব্য করেন।
পূর্ব ইউক্রেনে হামলা জোরদার করছে রাশিয়া। সেখানে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে কঠিন যুদ্ধের জন্য ইউক্রেইন প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন জেলেনস্কি।
রাশিয়ার নিশানা গোটা ইউরোপ হওয়ার কারণে “গণতান্ত্রিক সব দেশ এবং ইউরোপের সব শক্তিরই ইউক্রেইনের শান্তির আকাঙ্খাকে সমর্থন দেওয়াটা কেবল তাদের নৈতিক দায়িত্বই নয়, বরং প্রতিটি দেশের জন্য একটি প্রতিরক্ষা কৌশলও”, বলেন জেলেনস্কি।
ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশের নেতাই যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেইনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশের চেষ্টা করেছেন। জেলেনস্কি তার শনিবারের ভাষণে কিইভ সফরের জন্য ব্রিটেন, অস্ট্রিয়ার নেতাদেরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
ইউক্রেইন শরণার্থীদের জন্য তহবিল সংগ্রহ প্রচেষ্টার জন্য ইউরোপীয় কমিশন এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রীকেও জেলেনস্কি ধন্যবাদ জানান। সেইসঙ্গে রাশিয়ার তেল ও গ্যাসের ওপর পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য তিনি আবারও আহ্বান জানিয়েছেন।
ইউরোপের শান্তি বিঘ্নিত করে কোনও স্বৈরশক্তি আগ্রাসন শুরু করলে তাৎক্ষণিকভাবেই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে, বলেন জেলেনস্কি।